স্বামী বিবেকানন্দের বিখ্যাত বাণী ও উক্তির তৃতীয় পর্বে আপনাদের জানাই স্বাগতম...
⛥ “যদি সত্যিই মন থেকে কিছু করতে চাও তাহলে পথ পাবে; আর যদি না চাও তাহলে অজুহাত পাবে।”
⛥ “যখন তুমি ব্যস্ত থাকো তখন সব কিছুই সহজ বলে মনে হয়, কিন্তু অলস হলে কোনো কিছুই সহজ বলে মনে হয় না।”
⛥ “কখনো না বোলোনা, কখনো বোলোনা আমি করতে পারবোনা। তুমি অনন্ত এবং সব শক্তি তোমার ভিতর আছে , তুমি সব কিছুই করতে পারো।”
⛥ “একটি সময়ে একটিই কাজ কোরো এবং সেটা করার সময় নিজের সব কিছু তার মধ্যে ব্যয় করে দাও।”
⛥ “মনের শক্তি সূর্যের কিরণের মত , যখন এটি এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয় তখনই এটি চকচক করে ওঠে।”
⛥ “যে মানুষ বলে – তার আর শেখার কিছু নেই সে আসলে মরতে বসেছে। যত দিন বেঁচে আছো – শিখতে থাকো।”
⛥ “জগতে যদি কিছু পাপ থাকে, তবে দুর্বলতায় সেই পাপ। সকল প্রকার দুর্বলতা ত্যাগ করো – দুর্বলতায় মৃত্যু, দুর্বলতায় পাপ।”
⛥ “সত্যের জন্য সব কিছুকে ত্যাগ করা চলে, কিন্তু কোনো কিছুর জন্য সত্যকে ত্যাগ করা চলে না।”
⛥ “এক দিনে বা এক বছরে সফলতার আশা কোরো না। সবসময় শ্রেষ্ঠ আদর্শকে ধরে থাকো।”
⛥ “আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব – স্প্রিহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হই। আমরা যেন কাম, ক্রোধ, ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হই। তাহা হইলেই আমরা সত্য বস্তু লাভ করিব।”
⛥ “শিক্ষা হচ্ছে মানুষের মধ্যে ইতিমধ্যে থাকা উৎকর্ষের প্রকাশ।”
⛥ “মানুষের সেবা করা হচ্ছে ঈশ্বরের সেবা করা।”
⛥ জীবন ও মৃত্যু হচ্ছে একটা ব্যাপারেই বিভিন্ন নাম। একই টাকার এপিঠ ওপিঠ। উভয়েই মায়া। এই অবস্থাটাকে পরিষ্কার করে বোঝাবার জো নেই। এক সময় বাঁচবার চেষ্টা হচ্ছে আবার পর মুহূর্তেই বিনাশ বা মৃত্যুর চেষ্টা।
⛥ “আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব – স্প্রিহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হয়। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হয়। তাহা হইলেই আমরা সত্য বস্তু লাভ করব।”
⛥ “আমরা যেন নাম, যশ ও প্রভুত্ব – স্প্রিহা বিসর্জন দিয়া কর্মে ব্রতী হয়। আমরা যেন কাম, ক্রোধ ও লোভের বন্ধন হইতে মুক্ত হয়। তাহা হইলেই আমরা সত্য বস্তু লাভ করব।”
⛥ “যতক্ষণ পর্যন্ত আমার দেশের একটি কুকুরও ক্ষুধার্ত, আমার সমগ্র ধর্মকে একে খাওয়াতে হবে এবং এর সেবা করতে হবে, তা না করে অন্য যাই করা হোক না কেন তার সবই অধার্মিক।”
⛥ “ধর্ম হচ্ছে মানুষের মধ্যে ইতোমধ্যে থাকা দেবত্বের প্রকাশ।”
⛥ “আমরা যা এবং ভবিষ্যতে আমরা যা হবো, তার জন্য আমরাই দায়ী। আমাদের নিজেদের মধ্যে শক্তি আছে, আমাদের নিজেদের তৈরী করার জন্য। আমরা এখন যা হয়েছি তা আমাদের অতীতের কর্মের ফল, আমরা ভবিষতে যা হবো তা আমাদের বর্তমানের কাজেরই ফল হবে। সুতরাং আমাদের জানতে হবে কিভাবে আমরা আমাদের কাজগুলো করব। “
⛥ “শেখার জন্য এটাই হল প্রথম শিক্ষা – দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হও যে বাইরের কোনো কিছুকে অভিশাপ দেবে না, বাইরের কাউকে দোষ দেবে না, কিন্তু উঠে দাড়াও – নিজেকে দোষ দাও, তুমি বুঝতে পারবে – নিজেকে ধরে রাখার জন্য এটাই হল সঠিক পন্থা।”
⛥ “পেছনে তাকিও না, শুধু সামনের দিকে তাকাও – অসীম শক্তি, অসীম উদ্দম, অসীম সাহস এবং অসীম ধৈর্য – এরা একাই পারে মহান কোনো কর্ম সম্পন্ন করতে।”
Post a Comment