আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান পর্ব-১
MD. Aiub0
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞানের প্রথম পর্বে আপনাদের জানাই স্বাগতম...
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয় কখন?
উত্তর: ১৯৬৮ সালের জানুয়ারী মাসে।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন?
উত্তর: পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস.এ. রহমান।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার হয়?
উত্তর: ১৯৬৮ সলের জুন মাসে।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী কত জন ছিল?
উত্তর: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল ৩৫ জন।
প্রশ্ন: ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলার প্রধান আসামী ছিলেন?
উত্তর: শেখ মুজিবর রহমান।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার রাষ্ট্রীয় নাম কি ছিল?
উত্তর: রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান লক্ষ্য কি ছিল?
উত্তর: বাংলাদেশকে রাজনৈতিক শূন্য করে আইয়ুব খানের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান উদ্দেশ্য কি ছিল?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করা।
প্রশ্ন: কেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার নাম করণ করা হয়েছিল?
উত্তর: তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, তারা ভারত সরকারের সহায়তায় সশস্ত্র অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। ভারতের ত্রিপুরার আগরতলা শহরে ভারতীয় পক্ষ ও আসামি পক্ষদের মধ্যে এ ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে মামলায় উল্লেখ থাকায় একে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বলা হয়।
প্রশ্ন: কে কখন শেখ মুজিবের পক্ষে ট্রাইব্যুনাল গঠন সংক্রান্ত বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন পেশ করেন?
উত্তর: ১৯৬৮ সালের ৫ আগস্ট ব্রিটিশ আইনজীবী ও ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্য টমাস উইলিয়ম ।
প্রশ্ন: ৩-সদস্য বিশিষ্ট ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান কে ছিলেন?
উত্তর: বিচারপতি এস এ রহমান।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার চার্জশিটের অনুচ্ছেদ সংখ্যা কত ছিল?
উত্তর: ১০০ অনুচ্ছেদ।
প্রশ্ন: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কতজন সাক্ষীর তালিকা আদালতে দাখিল করা হয়?
উত্তর: ১১ জন রাজসাক্ষীসহ মোট ২২৭ জন সাক্ষী।
প্রশ্ন: তন্মধ্যে কতজন রাজসাক্ষীকে সরকার পক্ষ থেকে বৈরী ঘোষণা করা হয়?
Post a Comment